আজ সারা ব্রিটেনজুড়ে এ-লেভেলের মত সর্বশেষ শিক্ষাবর্ষের ফলাফল প্রকাশ পেয়েছে।পাশের হার বেড়ে চলেছে
একনাগারে ২৯ বছর ধরে।আর তাদেরকে সম্মুখ হতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের তীব্র ভর্তিযুদ্ধে।এদিকে ভর্তি ফি ও বৃদ্ধি পাচ্ছে বছরে ৩০০০ পাউন্ড থেকে ৯০০০ পাউন্ডে।শত শত ছাত্র-ছাত্রীরা ইংল্যান্ড,ওয়েলস, আর নর্দান আয়ারল্যান্ড জুড়ে এই এ-লেভেলের ফলাফল পেয়েছে।পাশের হার বৃদ্ধি পেলেও অনেকের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।ব্রিটেনের শিক্ষার্থীরা বেশীরভাগ সময় নিতে চায় শিক্ষা বিরতি যার কারণে সৃষ্টি হয় সেশন জট।তাই প্রতিবার নতুন শিক্ষার্থীদের হতে হয় ভর্তিযুদ্ধের সম্মুখীন।অনেক ভালো ভালো ফলাফল করেও অনেকে বঞ্চিত হচ্ছে তাদের পছন্দের বিশ্বিবিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিশেষ ওয়েবসাইট ইউকাস তাদের সাইটটি বন্ধ রেখেছে।তারা বলছে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে সাইট কাজ করছেনা।এতে সংকিত হয়ে পড়েছে অসংখ্য শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা।এই প্রক্রিয়াটি কাজ করে এভাবে যে সবাই এই সাইটে তাদের ভর্তি প্রক্রিয়া নজরে রাখতে পারে।তারা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাচ্ছে কি না।যেহেতু সাইটটি বন্ধ তাই তাদেরকে সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনিশ্চয়তার দিকে।
২০১২ সাল থেকে ইংল্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয় ফি বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতি বছরে ৯০০০ পাউন্ড করে যেখানে পূর্বে তাদেরকে দিতে হত বছরে ৩০০০ পাউন্ড করে।স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসে ব্রিটেনের অন্যান্য অংশের শিক্ষার্থীদের জন্য ফি বাড়তেও পারে আবার একি থাকতে পারে।কিন্তু সেখানের বাসিন্দাদের জন্য এর কোন ব্যাতিক্রম হবেনা।নর্দান আয়ারল্যান্ডের শিক্ষার্থীদের জন্য এই নিয়ম অপরিবর্তিত থাকছে।
Thursday, August 18, 2011
আমাদের দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়!!
প্রথমেই বলে নিচ্ছি, বাংলাদেশের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার মান নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা করা এ লেখার উদ্দেশ্য নয়। দেশে বহু জ্ঞানী-গুণী, বিদ্বান-বিদগ্ধ বুদ্ধিজীবী আছেন, যারা এ বিষয়ে ভাল বলতে পারবেন।
বরং আমাদের ব্যক্তি/গোষ্ঠী মালিকানাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবাস্তব, অযৌক্তিক ও আজগুবি সব নামের ‘মাহাত্ম্য’ তুলে ধরাই এ লেখার একমাত্র উদ্দেশ্য। লেখাটি কাউকে ব্যক্তিগতভাবে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়, তবে কেউ পড়ে ‘নিজে নিজে’ দুঃখ পেলে আমি মন খারাপ করব না।
উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম…
বিভিন্ন দিকের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম রেখে বিশ্ববিদ্যালয়-অলারা দেশ ও জাতিকে কী ‘দিক-নির্দেশনা’ দিচ্ছেন, তা হয়ত একমাত্র তারাই ভাল বলতে পারবেন। সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে না চাওয়া/পাওয়া ছাত্রছাত্রীদের কম্পাসের মত উত্তর-দক্ষিণ দিকের নিশানা দিতে প্রথম এগিয়ে আসে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি। এর দেখাদেখি তাড়াতাড়ি পূর্ব-পশ্চিম দিক ‘দখল করল’ ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি। অন্যরাই বা কেন বসে থাকবে? সুতরাং দ্রুত গজিয়ে উঠল নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি–কয়টার কথা বলব!
প্রায় সবগুলো দিক দখল হয়ে যাওয়ার পর এখন বাকি আছে উপর (up) ও নিচের (down) দিক। তাই ভাবছি, ‘আপ ডাউন ইউনিভার্সিটি’ নামে শীঘ্রই একটা বিশ্ববিদ্যালয় খোলব। আমারটা কিন্তু অর্থহীন হবে না, কারণ সেখানে সমাজের উপর ও নিচ তলার সবাই পড়তে পারবে। সবাই দোয়া রাখবেন।
রাজা নেই, রানী নেই, রাজত্ব নেই…
তো তাতে কী হয়েছে! আমাদের রাজকীয় বিশ্ববিদ্যালয় (রয়্যাল ইউনিভার্সিটি) আছে, রাণীর বিশ্ববিদ্যালয় (কুইন্স ইউনিভার্সিটি) আছে এবং এমনকি সরাসরি রানীর নামেও বিশ্ববিদ্যালয় (ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি) আছে। ব্রিটিশ প্রভুদের নুন খেয়েছি, তাই এখনও তাদের গান তো গাইতেই হবে। কেউ অন্তত আমাদের নিমকহারাম বলতে পারবে না।
দেশ-মহাদেশ-বিশ্ব…
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। এই নামটি শুনেই প্রশ্ন জাগে, বাংলাদেশ কি কোন ফেডারেল রাষ্ট্রের স্টেট বা অঙ্গরাজ্য? যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে এরকম নামবিশিষ্ট সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেমন, লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি, ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটি, নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি, ইত্যাদি। কিন্তু আমাদের দেশে কেন এমন নাম? নাকি উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে স্টেট বলতে রাষ্ট্রীয় বা জাতীয় বোঝায়? তাহলে তো সেটিও ঠিক নয়। কারণ কিছু কিছু টার্ম বা শব্দ, যেমন, জাতীয়, রাষ্ট্রীয়, ন্যাশনাল, স্টেট, ইত্যাদি কেবলমাত্র প্রকৃত অর্থে জাতীয় ও সরকারী প্রতিষ্ঠানের জন্যই সংরক্ষিত থাকা উচিত। মাত্র চার-পাঁচটি বিভাগ/অনুষদ ও দুই-আড়াই হাজার ছাত্রছাত্রীবিশিষ্ট কোন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের সাথে যদি স্টেট শব্দটি থাকে, তবে তা বিশেষ করে বিদেশিদের কাছে বিভ্রান্তিকর হতে পারে। এরকম আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয় আছে, নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি। ‘সমগ্র বাংলাদেশ পাঁচ টন’ ধরনের কোন ব্যাপার কিনা কে জানে!
অন্যরা অবশ্য তার চেয়েও এগিয়ে। কেবল দেশ নয়, বরং উপমহাদেশ, মহাদেশ, আন্তদেশ, এমনকি আন্তমহাদেশের নামেও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় আছে (ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি)। আর নামের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল বা আন্তর্জাতিক শব্দটি আছে অন্তত আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে। যেভাবে জেলায়-উপজেলায়, এমনকি পাড়ায়-মহল্লায় ফ্ল্যাট এবং ‘শিক্ষক’ ভাড়া নিয়ে এসব বিশ্ববিদ্যালয় ‘ক্যাম্পাস’ খুলছে, আন্তর্জাতিক তো দূরের কথা, এদের বড়জোর ‘আন্তজেলা’ বিশ্ববিদ্যালয় বলা যায়। চিন্তা করে পাই না, বিশ্বের প্রথম সারির নামীদামী কোন বিশ্ববিদ্যালয়েরই নামের সাথে আন্তর্জাতিক শব্দটি নেই কেন!
আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে। স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির নামের ‘স্ট্যামফোর্ড’ শব্দের মানে কী এবং কেনই বা বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এরকম নাম, কেউ বলতে পারেন? আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি বা পূর্ব বদ্বীপ বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্ব বদ্বীপ না হয় বুঝলাম (আসলে বুঝি নাই!), কিন্তু পশ্চিম বদ্বীপটা তাহলে কোথায়? নাকি নাম যে কোন একটা রাখলেই হল? ‘কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন’ প্রবাদটির যথার্থতা তুলে ধরতেই যেন অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি! এরপর ঢাকার কোন চিপাগলিতে দুই কক্ষের ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে মহাবিশ্বের নামে কোন ‘মহাবিশ্ববিদ্যালয়’ গজিয়ে উঠলেও অবাক হব না।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম সব ইংরেজিতে কেন, তাও আমি বুঝতে পারি না। বাংলায় অর্থবোধক ও সুন্দর নামের সম্ভবত একমাত্র বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়। কেউ কেউ হয়ত বলবেন, নাম দিয়া কাম কী, পড়ালেখা হলেই হল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় তো মুদির দোকান নয় যে এর কোনরকম একটা নাম থাকলেই চলে। বরং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এর নামকরণ যথার্থ হওয়া প্রয়োজন। যে কোন সুন্দর অর্থবোধক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত নামই গ্রহণযোগ্য হতে পারে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ব্যবস্থা নিতে পারে।
তা নাহলে বাংলা চলচ্চিত্রের ‘খাইছি তোরে’ নামের মত ‘শিখাইয়া ছাড়মু’ নাম নিয়ে কোন বিশ্ববিদ্যালয় গজিয়ে উঠলেও তাতে আশ্চর্যের কিছু নেই।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ২ ডিসেম্বর
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ থেকে এ সংবাদ দেয়া হয়।এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ এর সুযোগ সুবিধা আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়।এতে বলা হয়, এ বছর ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং,কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং,অ্যাপ্লাইড ফিজিক্স,ইলেক্ট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং,ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং,গনিত,পদার্থবিজ্ঞান,ব্যবসা প্রশাসন, ভূগোল,অর্থনীতি,বাংলা এই বিষয়গুলোতে সর্বমোট ৪৩০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
Wednesday, August 17, 2011
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ৮ অক্টোবর
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদনপত্র ও স্টুডেন্ট ইনফরমেশন (এসআইএফ) ফরম সংগ্রহ করা যাবে ২৩ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট অনুষদে ফরম জমা দেওয়া যাবে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এ ছাড়া এবছর নতুন তিনটি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
ভর্তি পরীক্ষার স্টুডেন্ট ইনফরমেশন ফরম ২৩ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (ঈদ ও ব্যাংকের ছুটি ছাড়া) অগ্রণী ব্যাংক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ফার্মগেট, শাহবাগ, জাতীয় জাদুঘর ও গাবতলী শাখা থেকে সংগ্রহ করা যাবে। একই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে (www.juniv.edu) ভর্তির বিজ্ঞপ্তি এবং ভর্তি ফরম পাওয়া যাবে। ক, খ, গ, ঘ, ঙ ইউনিটের এসআইএফ ফরমের প্রতি সেটের মূল্য ৩৩০ টাকা। এ ছাড়া চ, ছ, জ ইউনিটের এসআইএফ ফরমের প্রতি সেটের মূল্য ২৭৫ টাকা। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কোটা, প্রতিবন্ধী কোটা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা, খেলোয়াড় কোটা ও সাংস্কৃতিক কোটায় ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীদের একই সময়ে অগ্রণী ব্যাংক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখায় ২০০ টাকার বিনিময়ে কোটা-সংক্রান্ত একটি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এসআইএফ ফরম ও ভর্তির আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণ করে সংশ্লিষ্ট অনুষদে ১৭ সেপ্টেম্বর সকাল আটটা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত জমা দেওয়া যাবে।
এ বছর ‘গ’ ইউনিটের অধীনে কলা ও মানবিক অনুষদভুক্ত জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, ‘ঘ’ ইউনিটভুক্ত জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস ও ‘জ’ ইউনিটভুক্ত আইন অনুষদের অধীনে আইন ও বিচার বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটে (www.juniv.edu) পাওয়া যাবে।
Tuesday, August 16, 2011
আবেদনের সময় বাড়লঃ বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন
সপ্তম বেসরকারী নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদনের সময়সীমা বাড়িয়েছে বেসরকারী শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কতৃপক্ষ (এনটিআরসিএ।) সোমবার এক তথ্য বিবরনীতে এ কথা জানানো হয়। প্রার্থীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের সময়সীমা ২৫অগাষ্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আর আবেদনের হার্ডকপি পাঠাতে হবে ৭সেপ্টেম্বরের মধ্যে এনটিআরসিএ কার্যালয়ে।এ পরীক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এনটিআরসিএ এর ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে বলে তথ্য বিবরনীতে জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করার সুযোগ দেবে রবি
রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইউবি) এর মধ্যে শিক্ষার্থীদের শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করার একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো মঙ্গলবার।
চুক্তি অনুযায়ী, আমেরিকান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা রবি’তে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পাবেন। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বনানী ক্যাম্পাসে রবি’র চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার মতিউল ইসলাম নওশাদ ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কোষাধ্যক্ষ ও ভিপি-এইচআর ড. হাসানুল এ হাসান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ চুক্তিতে সই করেন।
রবি ইতোমধ্যে দেশের বেশ কয়েকটি শীর্ষ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চুক্তি সাক্ষর করেছে, যা মানবসম্পদ উন্নয়নে বিশেষ ভাবে সহায়তা করবে। রবি’র বিশ্বাস, এই উদ্যোগ তাদের প্রতিষ্ঠানের তথা দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানে রবি’র চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার, মতিউল ইসলাম নওশাদ বলেন,“রবি চেষ্টা করছে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাজের ক্ষেত্রে বিশ্বমানের কর্ম পরিবেশ তৈরি করতে। রবি’র গ্রুপ কোম্পানি, আজিয়াটা বারহাদ, এশিয়ায় মেধা উন্নয়নে কাজ করে চলেছে। তারই অংশ হিসাবে রবিও বাংলাদেশে মেধার উন্নয়নে কাজ করছে।”
অনুষ্ঠানে আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড.কারমেন জেড. লামাংগা, ডিন ড. চার্লস সি ভিল্লানুয়েভা, ডিরেক্টর পিআর, লিগাল অ্যান্ড ইন্টারনেশনাল অ্যাফেয়ার্স মোঃ লুৎফর রহমান, রবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট- এইচ আর অপারেশন্স ফারহাদ মাহবুব, ভিপি এমপ্লয়ি রিলেশন্স ফয়সাল খান, ভিপি অরগানাইজেশনাল ডেভেলপমেন্ট রিজওয়ান হামিদ কোরেশী, জি এম রিসোর্সিং শারমিন সুলতান এবং ম্যানেজার, মিডিয়া অ্যান্ড পিআর মুবাসশের আনোয়ার আজমী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আইইউটি ২০১১-২০১২ শিক্ষাবছরের ভর্তিফরম বিতরণ শুরু
ইসলামী ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজী (আইইউটি) কাল ১৬ই অগাস্ট থেকে ২০১১-২০১২ শিক্ষাবছরের চার বছরমেয়াদী ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের ভর্তিফরম বিতরণ শুরু করেছে। আবেদন এর জন্য শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এসএসসি এবং এইচএসসি উভয় পরীক্ষাতে বিজ্ঞান বিষয় থেকে কমপক্ষে ৪.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। যেসব শিক্ষার্থী ও-লেভেল এবং এ-লেভেল থেকে পাস করেছে তাদেরকে অবশ্যই বাংলা,ইংরেজি, পদার্থ, রসায়ন,গনিত বিষয়ে কমপক্ষে বি গ্রেড থাকতে হবে। শিক্ষার্থীরা টেলিটক মোবাইল অপারেটর থেকে এসএমএস এর মাধ্যমেও আবেদন করতে পারবে। এর জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে টেলিটক সিম এর মাধ্যমে অফেরতযোগ্য ৫০০ টাকা পরিশোধ করতে হবে। আবেদন এর শেষ তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর,২০১১।
Monday, August 15, 2011
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেলে ভর্তি, আজ থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু

তিনি বলেন, অতীতে কিছু ভুয়া শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়ার কারণে আর ভুয়া ভর্তির সুযোগ থাকছে না।উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের নূন্যতম কম্পিউটার জ্ঞান দিয়ে ভর্তি আবেদন করতে পারবেন-এ কথা উল্লেখ করে উপাচার্য আরো বলেন, এজন্য ভর্তি প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের কোনো কোচিংয়ের দ্বারস্থ হতে হবে না
আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদনকারী রাষ্ট্রায়াত্ত ৪টি ব্যাংক (সোনালী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী) যেকোনো শাখায় ভর্তি আবেদন ফি ৩০০ টাকা জমা দিতে পারবেন। আর আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রবেশপত্র গ্রহণ করতে পারবেন।
আগামী ১৪ অক্টোবর বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটের, ২১ অক্টোবর কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের, ২৮ অক্টোবর বাণিজ্য অনুষদভুক্ত গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরে ১৮ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের এবং ২৫ নভেম্বর চারুকলা অনুষদভুক্ত ‘চ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.admission.univdhaka.edu) এ ভর্তি সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে। এছাড়া ০১৮৪২২৪৪২৪৪/০১৬১৬১৫১৫৫৯ এবং যে কোনো ফোন নম্বর থেকে ১৬৩২১ এই নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে যেকোনো তথ্য জানতে পারবে।
উল্লেখ্য, গত বছর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মেডিকেল ভর্তি: অনলাইনে আবেদন শুরু
সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ১ম বর্ষে ভর্তির আবেদনপত্র আজ মঙ্গলবার থেকে অনলাইনে পূরণ করা যাবে। ফরম পূরণের এ কার্যক্রম চলবে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সারাদেশের ১৯টি কেন্দ্রে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগে এ দু’টি পরীক্ষা অধিদফতরের কেন্দ্রীয় তত্ত্বাবধানে পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত হতো।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের চিকিৎসা শিক্ষা শাখা সূত্রে জানা গেছে- মাধ্যমিক (এসএসসি), উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) অথবা সমমানের পরীক্ষায় সম্মিলিতভাবে নূন্যতম জিপিএ ৮ অর্জনকারীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দু’টির কোনও একটিতে প্রাপ্ত জিপিএ ৩.৫০-এর কম হলে ওই শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারবেন না। ভর্তি ফি বাবদ ৬শ’ টাকা টেলিটক মুঠোফোন থেকে এসএমএস’র মাধ্যমে জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র িি.িফমযং.ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে।আবেদনের জন্য ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা অথবা স্ক্যান করা পার্সপোর্ট সাইজের ছবি ও শিক্ষার্থীর নিজের স্বাক্ষরের স্ক্যান করা ছবি প্রস্তুত রাখতে হবে। শিক্ষার্থীর সঙ্গে যোগাযোগসহ অন্যান্য কাজে ব্যবহারের জন্য ফরম পূরণের সময় একটি মোবাইল নম্বর দিতে হবে। শিক্ষার্থীর পছন্দ অনুযায়ী মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ/ইউনিট বাছাই করে নিতে হবে। প্রত্যেক কলেজের জন্য পৃথক কোড নম্বর রয়েছে। একবার পছন্দক্রম চূড়ান্তের পর তা পরিবর্তন করা যাবে না। ভর্তি ফরম যথাযথভাবে পূরণ শেষে একটি কোড নম্বর দেয়া হবে। এই কোড নম্বর ব্যবহার করে টেলিটক মুঠোফোনের মাধ্যমে ভর্তি ফি জমা দিতে হবে। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীর দেয়া মুঠোফোন নম্বরে এসএমএস’র মাধ্যমে প্রবেশ পত্র সংগ্রহের বিষয়ে জানানো হবে। নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইনের মাধ্যমেই প্রবেশ পত্র সংগ্রহ করতে হবে। শুধু ঢাকা বোর্ড থেকে পাসকৃত শিক্ষার্থীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজকে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিতে পারবেন। অবশিষ্ট কেন্দ্রগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ হ্যালো টুডে কে বলেন, এর আগে মেডিকেলে ভর্তির আবেদনের জন্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হতো। ভর্তির আবেদন অনলাইনে করার ফলে এ ভোগান্তি কমে আসবে।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে এ বছর থেকে সব সরকারি মেডিকেল কলেজে বর্তমান আসন সংখ্যার উপর ১০ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। পাশাপাশি নতুন আরও ৩টি সরকারি ও ১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ চালু করা হচ্ছে। এই ৪টি নতুন কলেজের প্রতিটিতে ৫০ জন করে মোট ২শ’ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। নতুন ৩টি মেডিকেল কলেজ চালু হলে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ২১টি হবে। এসব মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে মোট ২ হাজার ৬শ’ ৮৬জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। এছাড়া ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ও চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেলের সংলগ্ন ডেন্টাল ইউনিটে বিডিএস কোর্সে ২শ’ ৬৫টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর বাইরে এমবিবিএস কোর্সে ৭৪টি এবং বিডিএস কোর্সে ১৫ সংরক্ষিত আসন রয়েছে। বেসরকারি খাতে ৪৪টি মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হচ্ছে। বেসরকারি কলেজে মোট আসন সংখ্যা ৩ হাজার ৩শ’ ৫০টি। বেসরকারি ১৩টি ডেন্টাল কলেজে আসন রয়েছে ৭শ’ ৬৫টি।
অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. শাহ আবদুল লতিফ হ্যালো-টুডে ডট কম কে বলেন, মেডিকেলে ভর্তির কার্যক্রম অনলাইনে এই প্রথম চালু করা হচ্ছে। এ নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য এ পদ্ধতিকে অনেক সহজ করা হয়েছে।
অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণ করতে গিয়ে কোন সমস্যায় পড়লে ০১৫৫০১৫৭৭৫০, ০১৫৫০১৫০০৫৬, ০১৫৫০১৫০০৮০, ০১৫৫০১৫০০৬৬, ০১৫৫০১৫০০৬৪ নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করতে পারবেন। এছাড়া ই-মেইল করেও সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। ই-মেইল ফমযং@ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ।
এদিকে সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি রয়েছেন এমন শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করতে দ্বিতীয় বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিলে তার জিপিএ এবং ভর্তি পরীক্ষায় অর্জিত মোট নম্বর থেকে ৫ নম্বর কেটে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন এর মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় বেশি অংশ গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
Sunday, August 14, 2011
পাবনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২ ডিসেম্বর
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চলতি বছর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ব্যবসায় প্রশাসন, অর্থনীতি, ভূগোল ও নগর পরিকল্পনা এবং বাংলা বিষয়ে মোট ৪৩০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
চলতি বছর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ব্যবসায় প্রশাসন, অর্থনীতি, ভূগোল ও নগর পরিকল্পনা এবং বাংলা বিষয়ে মোট ৪৩০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
Saturday, August 13, 2011
মেডিকেল কলেজে ভর্তি: অনলাইনে আবেদন ১৬ আগস্ট শুরু

এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ শীর্ষ নিউজ ডটকমকে বলেন, এমবিবিএস ও বিডিএস পরীক্ষা পদ্ধতি একই। তাই একত্রে পরীক্ষা নিতে সমস্যা হবে না। প্রসঙ্গত, এরআগে এই দুটি পরীক্ষা অধিদফতরের কেন্দ্রীয় তত্ত্বাবধানে পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত হতো। এদিকে শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে এ বছর থেকে সকল সরকারি মেডিকেল কলেজে বর্তমান আসন সংখ্যার উপর ১০ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। পাশাপাশি নতুন আরও ৩টি সরকারি ও ১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ চালু করা হচ্ছে। এই ৪টি নতুন কলেজের প্রতিটিতে ৫০ জন করে মোট ২শ' শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন।
এ প্রসঙ্গে ডা. সিফায়েত উল্লাহ বলেন, কিশোরগঞ্জ, সাতক্ষীরা ও কুলি্লয়ায় ৫০ আসনবৃদ্ধি তিনটি নতুন সরকারি মেডিকেল কলেজে এ বছরই শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। চিকিৎসা শিক্ষা শাখা সূত্রে জানা গেছে, নতুন ৩টি মেডিকেল কলেজ চালু হলে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ২১টি হবে। এসব মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে মোট ২ হাজার ৬শ ৮৬জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। এছাড়া ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ও চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সোহরাওয়ার্দি মেডিকেলের সংলগ্ন ডেন্টাল ইউনিটে বিডিএস কোর্সে ২শ ৬৫টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর বাইরে এমবিবিএস কোর্সে ৭৪টি এবং বিডিএস কোর্সে ১৫ সংরক্ষিত আসন রয়েছে। বেসরকারি খাতে ৪৪টি মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হচ্ছে। বেসরকারি কলেজে মোট আসন সংখ্যা ৩ হাজার ৩শ ৫০টি। বেসরকারি ১৩টি ডেন্টাল কলেজে আসন রয়েছে ৭শ ৬৫টি।
অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. শাহ আবদুল লতিফ বলেন, ফরম সংগ্রহ করা ও জমা দিতে গিয়ে আগে শিক্ষার্থীদের গলদঘর্ম অবস্থার মুখোমুখি হতে হতো। অনালাইনের মাধ্যমে আবেদনপত্র পূরণের কাজ শুরু হলে শিক্ষার্থীদের দূর্ভোগ অনেক কমে আসবে।
এদিকে জানা গেছে, এইচএসসি পাশের পর প্রথমবারে যে কোনো মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে জিপিএ এবং ভর্তি পরীক্ষায় অর্জিত মোট নম্বরের উপর থেকে পাঁচ নম্বর কেটে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এর মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীরা বেশি সুযোগ পাবেন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
Friday, August 12, 2011
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ও আমাদের পরামর্শ ঃ

* যেখানে আপনি পড়তে কমফোর্ট ফিল করবেন, সেখানেই পড়বেন। সবসময় একটি জায়গায় বা পরিবেশে পড়তে চেষ্টা করবেন।
* আপনি নীরব স্থানে পড়ার চেষ্টা করুন। যেখানে আপনাকে কোন শব্দ ডিষ্টার্ব করবেন না।
* এমন জায়গায় পড়তে বসুন যেখানে আপনি সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারবেন।
* পড়ার সময় টিভি, রেডিও, কম্পিউটার, মিউজিক প্লেয়ার অফ রাখুন অথবা এগুলো থেকে দুরে নীরব কোন স্থানে পড়তে বসুন।
আপনার প্রস্তুতি ও আমাদের পরামর্শঃ
* আপনাকে আপনার পরীক্ষা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকতে হবে।
* পরীক্ষার আগেই আপনাকে পরীক্ষার সিলেবাস ভিত্তিক বিষয়, প্রশ্ন কাঠামো এবং নম্বর বন্টন সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। তখনই আপনি আপনার প্রস্তুতি কতটুকু যথার্থ হয়েছেতা উপলব্ধি করতে পারবেন।
* পড়াশুনার জন্য সর্বোত্তম এবং সর্বোচ্চ সময়টুকু আলাদা করে এবং বাকি সময়ে অন্যান্য কাজকর্ম খাওয়া-দাওয়া, ঘুম ….. ইত্যাদি প্রাত্যহিক কাজ সেরে ফেলবেন।
* প্রস্তুতির শেষ মুহুর্তে এসে নতুন কোন পড়া পড়বেন না।
* অতিরিক্ত পড়া উচিত নয়। এতে মস্তিস্কের উপর চাপ সৃষ্টি হয়। মস্তিস্ক ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মস্তিস্ক পড়া মেমোরাইজ করতে পারে না।
* পড়ার সময় একটি টার্ম শেষ না করে হুট করে অন্যটায় চলে যাবেন না।
* কখনই শুয়ে শুয়ে পড়বেন না।
* পড়ার সময় ভারি খাবার গ্রহন করবেন না।
* একটানা এক ঘন্টা পড়ার ভেতর ৫/১০ মিনিট বিরতী নিয়ে আবার পড়া শুরু করুন।
* পরীক্ষার প্রয়োজনীয় সামগ্রী ( যেমন-পেনসিল, কলম , ক্যালকুলেটর, এডমিট কার্ড, টাকা……..ইত্যাদি) আগে থেকে প্রস্তুত করে রেখে দেন।
* পড়ার সময়টাকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে পরিকল্পনা মত পড়-ন।
* যে কোন প্রয়োজনে বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজন, ভার্সিটিতে পড়-য়া বড় ভাইয়া / আপুর সাহায্য এবং পরামর্শ নিবেন।
* পরীক্ষার শুরুর আগের দিনগুলোতে খুব বেশী করে পড়তে যাবেন না। যদি যথার্থ প্রস্তুতি থাকে।
* ঘুমোতে যাবার আগে ঐদিনের পড়াগুলোর উপর একটু চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন।
* পড়ার ফাঁকে ফাঁকে কিছু রিক্রিয়েশনের ব্যবস্থা রাখবেন। নয়তো পড়াটা আপনার নিকট মনোটনাস বা বোরিং ফিল হতে পারে।
* পরীক্ষার আগের দিন রাত জেগে পড়বেন না।
* রিভিশনের জন্য আপনি স্কিমিং ও স্ক্যানিং পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
* আপনার চারপাশের সামান্য বিষয়/ঘটনা আপনার মনকে এলোমেলো করে দিতে পারে। তাই মোবাইল ফোন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের গল্পগুজব, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, ইত্যাদি থেকে দুরে ও সচেতন থাকবেন।
* পড়ার টাইম টেবিল এমনভাবে প্রস্তুত করুন, যেন পরীক্ষার পূর্বে রিভিশনের যথেষ্ট সময় থাকে।
* এবং মনে রাখবেন -”চৎবঢ়ধৎধঃরড়হ চৎবাবহঃং চড়ড়ৎ ঈড়হফরঃরড়হ”
আপনার খাবারঃ
* আপনাকে পরীক্ষার পূর্ব প্রস্তুতির সময়ে খাবার গ্রহনের ক্ষেত্রেও সর্তক থাকতে হবে। কেননা জীবানুযুক্ত যে কোন খাবার আপনার অসুখের কারন হতে পারে এবং আপনার পরীক্ষাকে বাধাগ্রস্থ করতে পারে।
* পুষ্টিযুক্ত খাবার গ্রহন করুন। সতেজ ফলমুল খাবেন এবং পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করুন। খাবারের সময় পড়বেন না।
* খেতে ইচ্ছা করলেও কোন কিছু অতিরিক্ত খাবেন না।
* ফুটপাতের ধুলাবালু ও জীবানুযুক্ত খাবার গ্রহন থেকে বিরত থাকুন।
* পরীক্ষার পূর্বে কখনই বেশী করে চা-কফি বা ক্যাফেন যুক্ত খাবার খাবেন না।
* প্রস্তুতির দিনগুলোতে সকালের নাস্তা ভালভাবে করবেন। মনে রাখবেন এটা আমার সারাদিনের মস্তিস্কের জ্বালানী।
আপনার বিশ্রাম ও ঘুম ঃ
* পরীক্ষার পূর্বে এবং চলাকালীন সময়ে নিয়ম করে ৬ ঘন্টা ঘুমাবেন। মনে রাখবেন পর্যাপ্ত ঘুম আপনার পড়াকে মেমোরাইজড করতে সাহায্য করে ।
* উদ্বেগের কারনে ঘুম না হলে কখনই ঔষুধ বা উদ্দীপক ব্যবহার করবেন না।
* ঘুমোতে যাওয়ার আগে নিজেকে টেনশনমুক্ত করে প্রশান্ত মনে ঘুমোতে যাবেন ।
* ২/১ দিন ঘুম কম হলেও এত উদ্বিগ্ন হবার কিছু নেই।
অভিভাবকদের দায়িত্বও কম নয় ঃ
* পরীক্ষার সময় আপনার সন্তানকে যতেœর ভিতর রাখুন।
* আপনার সন্তানকে সবসময় উৎসাহ দিন।
* পরীক্ষার সময় আপনার সন্তানকে রাত জাগতে দিবেন না।
* পরীক্ষার প্রশ্ন পত্র নিয়ে আপনার সন্তানকে ঘাটাঘাটি করবেন না।
* তাকে পড়াশুনা ব্যতীত অন্য কোন কাজ করতে দিবেন না।
* পরীক্ষার দিন তার প্রয়োজনীয় বিষয় (যেমন-এডমিট কার্ড, পেনসিল, কলম, ক্যালকুলেটর, টাকা ……….. ইত্যাদি) আপনি গুছিয়ে রাখুন।
* পরীক্ষা খারাপ হলে তাকে বকা ঝকা করবেন না। তাকে আশ্বাস দিন এবং পরবর্তী পরীক্ষা ভাল করার জন্য উৎসাহ দিন।
* আপনার সন্তান যেন পরীক্ষা নিয়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপ না নেয় এ বিষয়ে সচেতন থাকবেন।
* আপনার সন্তান যেন সুন্দর পরিবেশে মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করতে পারে এ বিষয়ে আপনি সচেতন থাকুন।
আপনার পরীক্ষার দিনঃ
* পরীক্ষার দিন নিজেকে রিলাক্স মুডে রাখতে চেষ্টা করুন। ইতিবাচক চিন্তা করুন। অস্থির হবেন না। নিজেকে শান্ত রাখুন।
* বাসা থেকে বের হবার আগে দেখে নিন আপনার এডমিট কার্ড সহ আপনার প্রয়োজনীয় সকল জিনিস সাথে নিয়েছেন কি না।
পরীক্ষার হলে আপনার করণীয়ঃ
* প্রশ্ন যতটুকুই কমন পড়-ক মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দিবেন।
* একটি প্রশ্নের উত্তর করার সময় কোনক্রমেই অন্য প্রশ্ন নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।
* প্রশ্নে কি চাওয়া হয়েছে তা ভালভাবে বুঝে উত্তর লিখুন।
* যেহেতু পরীক্ষার হলে সময় খুব অল্প তাই প্রথম দিকে জানা প্রশ্নের উত্তরগুলো দেওয়া উচিত।
* অংক/চিত্র অঙ্কন করার জন্য যতটুকু জায়গা দেওয়া হয়েছে এতেই স্পষ্ট করে লেখা এবং অঙ্কন করা উচিত।
* একজাম পেপার জমা দেওয়া পূর্বে ২/৩ বার দেখে নিন কোথাও কোন ভুল-ত্র”টি আছে কি না। পরীক্ষার শুরুর পূর্বে কিভাবে কতক্ষন সময়ে ভিতর পরীক্ষা দিবেন তার একটা পরিকল্পনা করে নিন।
* প্রয়োজনে পরীক্ষার হলে ঔষধ/পানি নিয়ে যাবেন।
* নির্ধারিত সময়ের পূর্বে পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত হবেন।
একটু বাড়তি সচেতনতাঃ
* যে কোন ধরনে দুর্ঘটনা সম্পর্কে সচেতন থাকুন। সব সময় নিজেকে সেইভ করে রাখুন।
* পারিবারিক ও অন্যান্য সমস্যা থেকে পরীক্ষার এই সময়টুকুতে যেভাবে হোক নিজেকে দুরে সরিয়ে রাখুন। কোন ঝামেলায় জড়াতে যাবেন না।
* কোন বিষয়ে এ মুহুর্তে ইমোশনাল হবেন না।
* এফেয়ার এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় থেকে পরীক্ষার সময়টুকুতে নিজেকে দুরে সরিয়ে রাখুন।
* পরীক্ষা, পড়াশুনা বাদ দিয়ে অন্য কোন বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা করবেন না। এমনকি পরীক্ষা নিয়েও বাড়তি দুশ্চিন্তা করবেন না।
আত্মবিশ্বাসটা যে খুব দরকারঃ
প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তির কারনেই সম্রাট নেপোলিয়ন বিশ্বজয় করেছিলেন। জর্জ বার্নার্ড শ’ মাত্র ৫ বছর স্কুলে পড়ে বিশ্ববিখ্যাত লেখক হয়েছেন। ষ্টিফেন হকিং পঙ্গুত্বকে পেছনে ফেলে হয়েছেন বিশ্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী। আত্মবিশ্বাস রাখুন নিজের উপরে। আপনিও পারবেন ।
সুত্রঃ www.hello-today.com
রাবি’র ভর্তি পরীক্ষা ২৩ অক্টোবর

রাবি উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আব্দুস সোবহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
তবে পরীক্ষার সময়সূচি, আবেদনপত্রের মূল্যসহ অন্যান্য সিদ্ধান্ত আগামী ১৪ আগস্ট ভর্তি উপ-কমিটির সভায় চূড়ান্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রার (একাডেমিক) এএইচএম আসলাম হোসেন জানান, আগামি ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করা যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়টি অনুষদের আওতায় গুচ্ছভিত্তিক পদ্ধতিতে ১৪টি ইউনিটে ভর্তির জন্য আবেদন করা যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ নুরুল্লাহ জানান, পরীক্ষা ও আবেদনের সময়সীমা ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক বৈঠকে নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এ বছর পরীক্ষাপদ্ধতি ও আবেদনপত্রের মূল্যের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন হবে। বিস্তারিত সিদ্ধান্ত ১৪ আগস্টের বৈঠকে নির্ধারণ করা হবে বলে তিনি জানান।
কুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ২৯ অক্টোবর

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.kuet.ac.bd) হতে জানা যাবে।
গত বছরের মতো এবারও কুয়েটে ভর্তিপরীক্ষার কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন করা হবে।
ইতিপূর্বে পত্র-পত্রিকায় কুয়েটের প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষা ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বলে সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। অনাকাঙ্ক্ষিত এ ভুলের জন্য কুয়েটের জনসংযোগ কর্মকর্তা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছেন।
২৩ আগস্ট থেকে জাবির ভর্তি ফরম বিতরণ

ছুটির দিন ব্যাতিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রণী ব্যাংক শাখায় অফিস চলাকালীন সময়ে ফরম পাওয়া যাবে।
এবছর ক, খ, গ, ঘ এবং ঙ ইউনিটের ফরমের মুল্য ৩৩০ টাকা এবং চ এবং ছ ইউনিটের ফরমের মুল্য ২৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. আবুল কালাম আজাদ জানান, এ শিক্ষাবর্ষে নতুন তিনটি বিভাগ চালু হবে। বিভাগগুলো হলো আইন অনুষদের অধীনে আইন ও বিচার বিভাগ, কলা ও মানবিক অনুষদের অধীনে সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যায়ন বিভাগ এবং জীববিজ্ঞান অনুষদের অধীনে জনস্বাস্থ্য বিভাগ।
ইবিতে ১৯ নভেম্বর প্রথম শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা

এ বছর মোট ৮ টি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি ইউনিটে আবেদন ফরমের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫০ টাকা। ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
www.iubd.net থেকে বিস্তারিত জানা যাবে।
ঢাবিতে অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৬ আগস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত

তিনি বলেন, অতীতে কিছু ভুয়া শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়ার কারণে আর ভুয়া ভর্তির সুযোগ থাকছে না।উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের নূন্যতম কম্পিউটার জ্ঞান দিয়ে ভর্তি আবেদন করতে পারবেন-এ কথা উল্লেখ করে উপাচার্য আরো বলেন, এজন্য ভর্তি প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের কোনো কোচিংয়ের দ্বারস্থ হতে হবে না।
আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদনকারী রাষ্ট্রায়াত্ত ৪টি ব্যাংক (সোনালী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী) যেকোনো শাখায় ভর্তি আবেদন ফি ৩০০ টাকা জমা দিতে পারবেন। আর আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রবেশপত্র গ্রহণ করতে পারবেন।
আগামী ১৪ অক্টোবর বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটের, ২১ অক্টোবর কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের, ২৮ অক্টোবর বাণিজ্য অনুষদভুক্ত গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরে ১৮ নভেম্বর সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের এবং ২৫ নভেম্বর চারুকলা অনুষদভুক্ত ‘চ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.admission.univdhaka.edu) এ ভর্তি সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে। এছাড়া ০১৮৪২২৪৪২৪৪/০১৬১৬১৫১৫৫৯ এবং যেকোনো ফোন নম্বর থেকে ১৬৩২১ এই নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে যেকোনো তথ্য জানতে পারবে।
উল্লেখ্য, গত বছর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)