আইনের ২৭(৪) ধারা বাতিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা দেয়ায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের আনন্দ র্যালি বের হয়। আনন্দ র্যালি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্যের সামনে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ চলাকালে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে। রবিবার দুপুর ১২টায় ঘটে এ ঘটনা।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, আনন্দ র্যালি শেষে সমাবেশ চলাকালে সামনের আসনে বসা নিয়ে জবি ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে জ্যেষ্ঠ ছাত্রনেতা ও শিক্ষকরা তাদের নিয়ন্ত্রণে আনেন। দুই গ্রুপের মধ্যে এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে।
আনন্দ মিছিল শেষে মিলিত সমাবেশে ভিসি ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও কর্মচারীদের এতদিনের আন্দোলন প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার মধ্য দিয়ে সফল হতে যাচ্ছে। শিগগিরই সংসদ অধিবেশনে এ আইনের সংশোধনী পাস হয়ে তাদের দাবি পূরণ হবে।
Sunday, October 9, 2011
Saturday, October 8, 2011
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে কাল, আনন্দ রে-লি
১০ দিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল রোববার থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস শুরু হচ্ছে। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ২৭(৪) ধারা বাতিল ঘোষণায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তারা আগামীকাল সকাল ১১টায় আনন্দ র্যালিরও আয়োজন করেছে।গত ৫ অক্টোবর (বুধবার) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন-এর ২৭(৪) ধারা অর্থাৎ নিজস্ব আয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার বিধান সংশোধনের ঘোষণা দেন। এর পরপরই বেশ ক’দিনের ছাত্রবিক্ষোভ বন্ধ হয়েছে। তাই কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। এ ছাড়াও শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ প্রকাশ করে কর্তৃপক্ষ।
প্রশাসনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামীকাল সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২৭(৪) ধারা বাতিলের ঘোষণায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। র্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, আইনের ২৭(৪) ধারা বাতিলসহ কয়েক দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের কারণে ও শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) থেকে ৬ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাস বন্ধ ছিল।
Friday, October 7, 2011
আইনস্টাইনের যুগান্তকারী রিলেটিভিটি মতবাদকে পরিপূর্নতা দানে রাবি’র দুই বিজ্ঞানীর গবেষনালব্ধ সমীকরন ও ধ্রুব সংখ্যা
সম্প্রতি ইউরোপীয় একদল পদার্থ বিজ্ঞানীদের গবেষনা থেকে বেরিয়ে এসেছে যে, মহাবিশ্বে আলোর চেয়ে বেশী গতি সম্পন্ন বস্তু কণার অস্তিত্ব রয়েছে। ওই বস্তু কণার নাম হলো নিউট্রিনো। যা আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের ভিত্তি মহাবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন ইউরোপের ওই গবেষক দলসহ বিশ্বের অন্যান্য পদার্থবিজ্ঞানীরা। কিন্তু এই মহাবিশ্বে আলোর চেয়ে দ্রুত গতি সম্পন্ন বস্তু কণার অস্তিত্ব রয়েছে এবং তা আইনস্টাইনের মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক নয় বলে দাবী করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন পদার্থ বিজ্ঞানী। বরং এর মাধ্যমে আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি তত্ত্বটি সম্প্রসারিত হবে বলে তারা দাবী করছেন। প্রফেসর ড. ওসমান গনি তালুকদার এবং ড. মুশফিক আহমদ আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের উপর দীর্ঘ এগার বছর গবেষনার প্রেক্ষিতে তারা এর প্রমান পেয়েছেন বলে দাবী করেন। শুক্রবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবেরী ভবনে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সকল তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রাবি উপাচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহান, ছাত্র উপদেষ্টা গোলাম সাব্বির সাত্তার তাপু, জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রফেসর চিত্র রঞ্জন মিশ্র প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রফেসর ড. মুশফিক আহমদ।
সূত্র জানায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর বিবিসি’র এক সংবাদে বলা হয় একদল ইউরোপীয় বিজ্ঞানীরা জেনিভার ভূ-গর্ভস্থ সার্নের গবেষনাগার থেকে ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশেষ জাতের কণা নিউট্রিনো। মাটি ফুঁড়ে সেই সমস্ত কণা গিয়ে পৌছায় ৭৩০ কি:মি: দূরে ইতালীর গ্রান সাসো পাহাড়ে অবস্থিত অন্য একটি গবেষনাগারে। ওই দূরত্ব পাড়ি দিতে আলোর যে সময় লাগত নিউট্রিনোগুলির লেগেছে তার চেয়ে ১ সেকেন্ডের একশ কোটি ভাগের ৬০ ভাগ কম সময়। যার অর্থ হলো নিউট্রিনো ছুটতে পারে আলোর চেয়ে বেশী গতিতে। অথচ মহাবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন আজ থেকে ১০৬ বছর আগে তার রিলেটিভিটি মতবাদে বলে গিয়েছেন- “মহাবিশ্বের কোন বস্তুকণার বেগ আলোর গতির চেয়ে বেশি হতে পারে না এমনকি সমানও হতে পারেনা”। আইনস্টাইনের এই মতবাদের উপর ভিত্তি করে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের বেশিরভাগ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু সার্নের গবেষক দলের গবেষনার প্রেক্ষিতে যে চাঞ্চল্যকর তথ্যটি বেরিয়ে তা এই মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক। যদি ইউরোপীয় বিজ্ঞানীদের ওই গবেষনাটি সঠিক হয় তাহলে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের অনেক তত্ত্বই ভূল হতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্বের পদার্থ বিজ্ঞানীরা। কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন পদার্থ বিজ্ঞানী ড. ওসমান গনি তালুকদার এবং ড. মুশফিক আহমদ আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের উপর দীর্ঘ ১৫ বছর গবেষনার প্রেক্ষিতে বলেছেন, আলোর চেয়ে বেশী দ্রুত গতি সম্পন্ন বস্তু কণা এই মহাবিশ্বে রয়েছে। তবে তা আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। তারা বলেন আইনস্টাইনের মতবাদটি একটি অসম্পূর্ন তত্ত্ব। আইনস্টাইন তার মতবাদে পাচটি সমীকরণ এবং একটি মৌলিক ধ্রুব সংখ্যা দিয়ে গেছেন। আমরা আমাদের গবেষনার মাধ্যমে আরো নতুন তিনটি সমীকরণ এবং পাচটি মৌলিক ধ্রুব সংখ্যা বের করেছি। যার মাধ্যমে আইনস্টাইনের মতবাদটি পূর্ণতা লাভ করবে বা সম্প্রসারিত হবে। আর আইনস্টাইনের মতবাদের সেই সম্প্রসারিত রূপই হবে একবিংশ শতাব্দির পদার্থের মূল ভিত্তি। সার্নের গবেষক দলের ফলাফল আইনস্টাইনের অসম্পূর্ন সেই মতবাদকে সম্পূর্নতা দান করবে বলে তারা ধারনা করছেন।
ড. ওসমান গনি তালুকদার এবং ড. মুশফিক আহমদ তাদের গবেষনালব্ধ সমীকরন এবং মৌলিক ধ্র”ব সংখ্যা সমূহের মাধ্যমে আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদকে পরিপূর্ন করার লক্ষ্যে আগামী ২/৩ মাসের মধ্যে রাজশহী বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারের আয়োজন করা হবে। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পদার্থ বিজ্ঞানীগন উপস্থিত থাকবেন। এ জন্য তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট সার্বিক সহায়তা প্রার্থনা করেন।#
সূত্র জানায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর বিবিসি’র এক সংবাদে বলা হয় একদল ইউরোপীয় বিজ্ঞানীরা জেনিভার ভূ-গর্ভস্থ সার্নের গবেষনাগার থেকে ছুড়ে দিয়েছিলেন বিশেষ জাতের কণা নিউট্রিনো। মাটি ফুঁড়ে সেই সমস্ত কণা গিয়ে পৌছায় ৭৩০ কি:মি: দূরে ইতালীর গ্রান সাসো পাহাড়ে অবস্থিত অন্য একটি গবেষনাগারে। ওই দূরত্ব পাড়ি দিতে আলোর যে সময় লাগত নিউট্রিনোগুলির লেগেছে তার চেয়ে ১ সেকেন্ডের একশ কোটি ভাগের ৬০ ভাগ কম সময়। যার অর্থ হলো নিউট্রিনো ছুটতে পারে আলোর চেয়ে বেশী গতিতে। অথচ মহাবিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন আজ থেকে ১০৬ বছর আগে তার রিলেটিভিটি মতবাদে বলে গিয়েছেন- “মহাবিশ্বের কোন বস্তুকণার বেগ আলোর গতির চেয়ে বেশি হতে পারে না এমনকি সমানও হতে পারেনা”। আইনস্টাইনের এই মতবাদের উপর ভিত্তি করে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের বেশিরভাগ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু সার্নের গবেষক দলের গবেষনার প্রেক্ষিতে যে চাঞ্চল্যকর তথ্যটি বেরিয়ে তা এই মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক। যদি ইউরোপীয় বিজ্ঞানীদের ওই গবেষনাটি সঠিক হয় তাহলে আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের অনেক তত্ত্বই ভূল হতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্বের পদার্থ বিজ্ঞানীরা। কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন পদার্থ বিজ্ঞানী ড. ওসমান গনি তালুকদার এবং ড. মুশফিক আহমদ আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের উপর দীর্ঘ ১৫ বছর গবেষনার প্রেক্ষিতে বলেছেন, আলোর চেয়ে বেশী দ্রুত গতি সম্পন্ন বস্তু কণা এই মহাবিশ্বে রয়েছে। তবে তা আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। তারা বলেন আইনস্টাইনের মতবাদটি একটি অসম্পূর্ন তত্ত্ব। আইনস্টাইন তার মতবাদে পাচটি সমীকরণ এবং একটি মৌলিক ধ্রুব সংখ্যা দিয়ে গেছেন। আমরা আমাদের গবেষনার মাধ্যমে আরো নতুন তিনটি সমীকরণ এবং পাচটি মৌলিক ধ্রুব সংখ্যা বের করেছি। যার মাধ্যমে আইনস্টাইনের মতবাদটি পূর্ণতা লাভ করবে বা সম্প্রসারিত হবে। আর আইনস্টাইনের মতবাদের সেই সম্প্রসারিত রূপই হবে একবিংশ শতাব্দির পদার্থের মূল ভিত্তি। সার্নের গবেষক দলের ফলাফল আইনস্টাইনের অসম্পূর্ন সেই মতবাদকে সম্পূর্নতা দান করবে বলে তারা ধারনা করছেন।
ড. ওসমান গনি তালুকদার এবং ড. মুশফিক আহমদ তাদের গবেষনালব্ধ সমীকরন এবং মৌলিক ধ্র”ব সংখ্যা সমূহের মাধ্যমে আইনস্টাইনের রিলেটিভিটি মতবাদকে পরিপূর্ন করার লক্ষ্যে আগামী ২/৩ মাসের মধ্যে রাজশহী বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারের আয়োজন করা হবে। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পদার্থ বিজ্ঞানীগন উপস্থিত থাকবেন। এ জন্য তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট সার্বিক সহায়তা প্রার্থনা করেন।#
আজ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু

‘ক’ ইউনিটে গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
দ্বিতীয় দিন ৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘ঘ’ ইউনিটে জীববিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
তৃতীয় দিন ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘ঙ’ ইউনিট বিজনেস স্টাডিস অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
চতুর্থ দিন ১১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘খ’ ইউনিটের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ও ‘ছ’ ইউনিটে ইনষ্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলোজির ভর্তি পরীক্ষা।
পঞ্চম দিন ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘চ’ ইউনিটের ইনষ্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ-জেইউ) ও ‘জ’ ইউনিটে আইন অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
সবশেষ ষষ্ঠ দিন ১৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘গ’ ইউনিটে কলা মানবিক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
প্রতিটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল নয়টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়ে শিফট্ পদ্ধতিতে বিকাল পাঁচটা ২৫ মিনিট পর্যন্ত চলবে। পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত সময় একঘণ্টা পাঁচ মিনিট। একটি শিফটের পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩০ মিনিট পর পরবর্তী শিফটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ছয় দিনব্যাপি অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার দিন রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইট (www. juniv.edu/admission.php) থেকে পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যাবে।
এছাড়াও ভর্তি পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগের দিন সংশ্লিষ্ট প্রতি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আসন বন্টনের তথ্য ডিন অফিস ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকে পাওয়া যাবে। এছাড়া মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এসএমএস পাঠিয়েও ফলাফল জানা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু বকর সিদ্দিক বলেন এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জাবিতে ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি

ইউনিট ভিত্তিক পরীক্ষার সময়সূচি:
প্রথম দিন ৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘ক’ ইউনিটে গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
দ্বিতীয় দিন ৯ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘ঘ’ ইউনিটে জীববিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
তৃতীয় দিন ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘ঙ’ ইউনিট বিজনেস স্ট্যাডিস অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
চতুর্থ দিন ১১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘খ’ ইউনিটের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ও ‘ছ’ ইউনিটে ইনষ্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলোজির ভর্তি পরীক্ষা।
পঞ্চম দিন ১২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘চ’ ইউনিটের ইনষ্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ-জেইউ) ও ‘জ’ ইউনিটে আইন অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
সর্বশেষ ষষ্ঠ দিন ১৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে ‘গ’ ইউনিটে কলা মানবিক অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা।
প্রতিটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়ে শিফট্ পদ্ধতিতে বিকাল ৫ টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত চলবে। পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত সময় একঘণ্টা পাঁচ মিনিট। একটি শিফটের পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩০ মিনিট পর পরবর্তী শিফটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ছয় দিনব্যাপি অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার দিন রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইট (www. juniv.edu/admission.php) থেকে পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যাবে।
এছাড়াও ভর্তি পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগের দিন সংশ্লিষ্ট প্রতি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আসন বন্টনের তথ্য ডীন অফিস ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকে পাওয়া যাবে।
জবিতে আসন প্রতি ৪৮ জন ভর্তিচ্ছু
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনের বিপরীতে প্রায় ৪৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নিবে।
প্রাথমিকভাবে আবেদন করা শিক্ষাথীর সংখ্যা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সুত্র জানায়, এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ধিত ১২০ আসনসহ মোট ২হাজার ৭৫৫ আসনের বিপরীতে ১ লাখ ৩২ হাজার ১শ ৪৭ টি আবেদন জমা পড়েছে। আসন প্রতি আবেদনকারীর গড় সংখ্যা ৪৭.৯৬ জন। ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদনের জন্য গত ২২ আগস্ট থেকে মুঠোফোনে এসএমএস ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ১২ টা পর্যন্ত সময় বেধে দেওয়া হয়।
এতে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত এ ইউনিটে ৮১০ আসনের বিপরীতে ২৮ হাজার ৩শ ৭৬টি, কলা অনুষদভুক্ত বি ইউনিটে ৭১০ আসনের বিপরীতে ৩৩ হাজার ৩শ ৫৫টি, বাণিজ্য অনুষদভুক্ত সি ইউনিটে ৬৮০ আসনের বিপরীতে ৩৬ হাজার৬ শ২টি এবং বিভাগ পরিবর্তন ইউনিট ডি তে ৫৫৫ আসনের বিপরীতে ৩৩ হাজার ৮ শ১৪ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন।
গড় হিসেবে আসন প্রতি সবচেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়েছে ‘ডি’ ইউনিটে। এই ইউনিটে আসন প্রতি গড় আবেদন পড়েছে ৬০.৯২, এছাড়া ‘সি’ ইউনিটে গড় আবেদন ৫৩.৮২, ‘বি’ ইউনিটে গড় আবেদন ৪৬.৯৭, ‘এ’ ইউনিটে গড় আবেদন ৩৫.০৩।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ১৪ অক্টোবর, ‘বি’ ইউনিটের ২১ অক্টোবর, ‘সি’ ইউনিটের ২৮ অক্টোবর এবং ‘ডি’ ইউনিটের ১৮ নভেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
জবিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আসনপ্রতি বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর আবেদনের জন্য সন্তোষ প্রকাশ করে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড.মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনপ্রতি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের গড় আবেদনের সংখ্যা সর্বোচ্চ। এখন আমর্ াসুষ্ঠভাবে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের জন্য কাজ করছি।
প্রাথমিকভাবে আবেদন করা শিক্ষাথীর সংখ্যা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সুত্র জানায়, এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ধিত ১২০ আসনসহ মোট ২হাজার ৭৫৫ আসনের বিপরীতে ১ লাখ ৩২ হাজার ১শ ৪৭ টি আবেদন জমা পড়েছে। আসন প্রতি আবেদনকারীর গড় সংখ্যা ৪৭.৯৬ জন। ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদনের জন্য গত ২২ আগস্ট থেকে মুঠোফোনে এসএমএস ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ১২ টা পর্যন্ত সময় বেধে দেওয়া হয়।
এতে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত এ ইউনিটে ৮১০ আসনের বিপরীতে ২৮ হাজার ৩শ ৭৬টি, কলা অনুষদভুক্ত বি ইউনিটে ৭১০ আসনের বিপরীতে ৩৩ হাজার ৩শ ৫৫টি, বাণিজ্য অনুষদভুক্ত সি ইউনিটে ৬৮০ আসনের বিপরীতে ৩৬ হাজার৬ শ২টি এবং বিভাগ পরিবর্তন ইউনিট ডি তে ৫৫৫ আসনের বিপরীতে ৩৩ হাজার ৮ শ১৪ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন।
গড় হিসেবে আসন প্রতি সবচেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়েছে ‘ডি’ ইউনিটে। এই ইউনিটে আসন প্রতি গড় আবেদন পড়েছে ৬০.৯২, এছাড়া ‘সি’ ইউনিটে গড় আবেদন ৫৩.৮২, ‘বি’ ইউনিটে গড় আবেদন ৪৬.৯৭, ‘এ’ ইউনিটে গড় আবেদন ৩৫.০৩।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ১৪ অক্টোবর, ‘বি’ ইউনিটের ২১ অক্টোবর, ‘সি’ ইউনিটের ২৮ অক্টোবর এবং ‘ডি’ ইউনিটের ১৮ নভেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
জবিতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আসনপ্রতি বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীর আবেদনের জন্য সন্তোষ প্রকাশ করে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড.মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনপ্রতি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের গড় আবেদনের সংখ্যা সর্বোচ্চ। এখন আমর্ াসুষ্ঠভাবে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের জন্য কাজ করছি।
Thursday, October 6, 2011
এক ম্যাচেই ২৬ গোল
যেন বৃষ্টির মতো গোল। শুধু গোল আর গোল। ওয়ালটন মহিলা ফুটবল লিগে চলছে গোল-উৎসব। আগের দিন মোহামেডানের মেয়েরা ফরাশগঞ্জকে ভাসিয়েছে ১২-০ গোলে। কাল গোলসংখ্যা তার চেয়ে দ্বিগুণ! আরামবাগকে ২৬-০ গোলে বিধ্বস্ত করে ছেড়েছে শিরোপার অন্যতম দাবিদার শেখ জামাল ধানমন্ডি।
এই গোল-উৎসবের মধ্যমণি ছিলেন জাতীয় দলের স্ট্রাইকার সাবিনা খাতুন। তাঁর গোল ১২টি। সাবিনা ম্যাচের পর বলছিলেন, ‘এত গোল করব ভাবিনি। মাঠে নেমে দেখলাম, গোল করতে পারছি সহজে। তাই যতটা পেরেছি গোল করে নিয়েছি।’ ৭টি করেছেন নুবাই চিং মারমা। ৪ গোল অম্রা চিংয়ের, সুরাইয়া ও তাহমিনার একটি করে। অন্যটি আত্মঘাতী।
দিনের অন্য ম্যাচে দিপালী সংঘ ৩-০ গোলে হারিয়েছে ওয়ারী ক্লাবকে। গোল করেছেন সোনিয়া, জান্নাতুল ও ফাতেমা-তুজ-জোহরা।
এই গোল-উৎসবের মধ্যমণি ছিলেন জাতীয় দলের স্ট্রাইকার সাবিনা খাতুন। তাঁর গোল ১২টি। সাবিনা ম্যাচের পর বলছিলেন, ‘এত গোল করব ভাবিনি। মাঠে নেমে দেখলাম, গোল করতে পারছি সহজে। তাই যতটা পেরেছি গোল করে নিয়েছি।’ ৭টি করেছেন নুবাই চিং মারমা। ৪ গোল অম্রা চিংয়ের, সুরাইয়া ও তাহমিনার একটি করে। অন্যটি আত্মঘাতী।
দিনের অন্য ম্যাচে দিপালী সংঘ ৩-০ গোলে হারিয়েছে ওয়ারী ক্লাবকে। গোল করেছেন সোনিয়া, জান্নাতুল ও ফাতেমা-তুজ-জোহরা।
সাহিত্যে নোবেল
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার এ বছর কে পাবেন তা নিয়ে বছরজুড়েই জল্পনা-কল্পনা চলছে। বিভিন্নজন বিভিন্ন সাহিত্যিকের কথা বললেও বিশ্লেষকরা কিন্তু দু'জন কবিকেই এগিয়ে রাখছেন। এরা হলেন, সিরীয় কবি আলি আহমাদ সাইদ আসবার, যিনি অ্যাডোনিস নামেই বেশি পরিচিত এবং অপরজন হলেন সুইডিস টমাস ট্রান্সট্রোমার।
ব্রিটিশ বাজিকর ল্যাডব্রোক জানিয়েছে, অ্যাডোনিস (৮১ ) এর নোবেল পাওয়ার সম্ভাবনা ৪:১ এবং টমাস (৮০ ) এর সম্ভাবনা ৭:১। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন জাপানের হারুকি মুরাকামি। যার সম্ভাবনা ৮:১।
৬ অক্টোবর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে বলে কথা রয়েছে।
মিশিগান ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপন খালেদ মাত্তাবা জানান, অ্যাডোনিস এ পুরস্কারটি পাওয়ার যোগ্য। মিশিগানের এ অধ্যাপক তার অনেক কবিতা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন।
মাত্তাবা বলেন, "আমি যখন অ্যাডোনিসকে একজন কবি হিসেবে চিন্তা করি তখন পিকাসো বা মাতিস এর মতো লোকদের মনে পড়ে যারা অভিজ্ঞতা বর্ণনার নতুন একটি পদ্ধতি উন্মোচন করেছেন।"
তিনি আরো বলেন, "আমার মনে হয় এরমধ্যে (অ্যাডোনিসের কবিতায়) সবাই শুধু আরব সাহিত্যের বিষয়বস্তুই নয় সমাজকেও বুঝতে পারবে। সেইসঙ্গে আধুনিক আরব সাহিত্যের শৌর্য সম্বন্ধেও একটি ধারণা পাওয়া যাবে।"
চলতি বছরের মে মাসে অ্যাডোনিসকে জার্মানির গ্যেটে পুরস্কার দেওয়া হয়।
ওদিকে ট্রান্সট্রোমার এরআগেও নোবেল পুরস্কারের তালিকায় ছিলেন। সুইডিশ এ কবির কবিতায় মানুষ ও প্রকৃতি এবং চেতন ও অচেতনের মধ্যে সম্পর্কই বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে।
১৯৯৬ সালে শেষবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার কোনো কবিকে দেওয়া হয়েছিল। ওই বছর পোল্যান্ডের কবি ভিসলাভা সিমবোরস্কাকে সাহিত্যের সবচেয়ে সম্মানজনক এই পুরস্কারটি দেওয়া হয়।
ব্রিটিশ বাজিকর ল্যাডব্রোক জানিয়েছে, অ্যাডোনিস (৮১ ) এর নোবেল পাওয়ার সম্ভাবনা ৪:১ এবং টমাস (৮০ ) এর সম্ভাবনা ৭:১। আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন জাপানের হারুকি মুরাকামি। যার সম্ভাবনা ৮:১।
৬ অক্টোবর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হবে বলে কথা রয়েছে।
মিশিগান ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপন খালেদ মাত্তাবা জানান, অ্যাডোনিস এ পুরস্কারটি পাওয়ার যোগ্য। মিশিগানের এ অধ্যাপক তার অনেক কবিতা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন।
মাত্তাবা বলেন, "আমি যখন অ্যাডোনিসকে একজন কবি হিসেবে চিন্তা করি তখন পিকাসো বা মাতিস এর মতো লোকদের মনে পড়ে যারা অভিজ্ঞতা বর্ণনার নতুন একটি পদ্ধতি উন্মোচন করেছেন।"
তিনি আরো বলেন, "আমার মনে হয় এরমধ্যে (অ্যাডোনিসের কবিতায়) সবাই শুধু আরব সাহিত্যের বিষয়বস্তুই নয় সমাজকেও বুঝতে পারবে। সেইসঙ্গে আধুনিক আরব সাহিত্যের শৌর্য সম্বন্ধেও একটি ধারণা পাওয়া যাবে।"
চলতি বছরের মে মাসে অ্যাডোনিসকে জার্মানির গ্যেটে পুরস্কার দেওয়া হয়।
ওদিকে ট্রান্সট্রোমার এরআগেও নোবেল পুরস্কারের তালিকায় ছিলেন। সুইডিশ এ কবির কবিতায় মানুষ ও প্রকৃতি এবং চেতন ও অচেতনের মধ্যে সম্পর্কই বেশি প্রভাব বিস্তার করেছে।
১৯৯৬ সালে শেষবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার কোনো কবিকে দেওয়া হয়েছিল। ওই বছর পোল্যান্ডের কবি ভিসলাভা সিমবোরস্কাকে সাহিত্যের সবচেয়ে সম্মানজনক এই পুরস্কারটি দেওয়া হয়।
স্টিভ জবস আর নেই

ম্যাক, আইফোন ও আইপডের মতো বিভিন্ন প্রযুক্তিগত বিস্ময়ের উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠানটির সাবেক প্রধান নির্বাহী ছিলেন।
আধুনিক যুগের যে কজন মানুষের নাম ইন্টারনেটের প্রতি ক্লীকে শোনা যায় তার মধ্যে স্টীভ জবস, মার্ক জুকেনবার্গ, বিল গেটস, মাইকেল ডেল।এদের নাম না জানলেই যেন নয়। বর্তমানের এবং সসবময়ের সেরা পণ্য ছিলো আ্যপল। আ্যপল ব্যান্ডের সেই বাঁকা আপেলটা যেন মনে করিয়ে দিতো, নিউটনের মধ্যাকর্ষন আবিষ্কার! তেমনি আ্যাপেলের আবিষ্কারক স্টীভ জবসও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছুঁয়ে দিয়েছিলেন জাদুদ্বার!




তার এই মহারথের সমাপ্তি ঘোষনা হলো আজ।
Wednesday, October 5, 2011
সংশোধন হচ্ছে কুমিল্লা ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি কুমিল্লা এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় আইনও সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অর্থায়ন নিয়ে অনিশ্চয়তার অবসান ঘটানোর জন্যই এই সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সকালেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের একটি ধারা সংশোধনের ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করা হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচালনায় সরকার যেভাবে অর্থ দেয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও সেভাবে অর্থ পাবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ২৭ (৪) ধারায় বলা হয়েছে, পাঁচ বছর বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভার তাদের নিজেদেরই বহন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা আইনের এ ধারাটি পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিল কয়েক বছর ধরে। অভ্যন্তরীণ ব্যয় বাড়ানোর অংশ হিসেবে সম্প্রতি সেমিস্টার ফি ৩ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হলে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভে ফেটে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথের মতো কুমিল্লা ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়েও অভ্যন্তরীণ আয়ে চলার কথা রয়েছে, যা নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে শিক্ষার্থীদের।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সকালেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের একটি ধারা সংশোধনের ঘোষণা দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করা হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচালনায় সরকার যেভাবে অর্থ দেয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও সেভাবে অর্থ পাবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ২৭ (৪) ধারায় বলা হয়েছে, পাঁচ বছর বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভার তাদের নিজেদেরই বহন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা আইনের এ ধারাটি পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিল কয়েক বছর ধরে। অভ্যন্তরীণ ব্যয় বাড়ানোর অংশ হিসেবে সম্প্রতি সেমিস্টার ফি ৩ হাজার ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হলে গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভে ফেটে পড়ে শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথের মতো কুমিল্লা ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়েও অভ্যন্তরীণ আয়ে চলার কথা রয়েছে, যা নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে শিক্ষার্থীদের।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সমস্যার সমাধান দিলেন প্রধানমন্ত্রী
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন সংশোধন করার ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সমস্যার সমাধান দিলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ বুধবার সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়ন সরকারিভাবেই করা হবে বলে ঘোষণা দেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করা হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচালনায় সরকার যেভাবে অর্থ দেয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও সেভাবে অর্থ দেয়া হবে।”
উল্লেখ্য, আইন সংশোধনের দাবিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গত সপ্তাহে আন্দোলনে নামে। উত্তাল ছিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পস। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূজার ছুটি দিয়ে ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেয়।
১৮৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত পুরান ঢাকার জগন্নাথ কলেজকে ২০০৫ সালে একটি আইনের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা হয়। তবে এর আইনের ২৭ (৪) ধারায় বলা হয়েছিল, পাঁচ বছর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভার তাদের নিজেদেরই বহন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা আইনের এ ধারাটি পরিবর্তনের দাবি জানাচ্ছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মেসবাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়ন সরকারিভাবেই করা হবে বলে ঘোষণা দেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করা হবে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরিচালনায় সরকার যেভাবে অর্থ দেয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও সেভাবে অর্থ দেয়া হবে।”
উল্লেখ্য, আইন সংশোধনের দাবিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গত সপ্তাহে আন্দোলনে নামে। উত্তাল ছিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পস। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূজার ছুটি দিয়ে ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেয়।
১৮৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত পুরান ঢাকার জগন্নাথ কলেজকে ২০০৫ সালে একটি আইনের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা হয়। তবে এর আইনের ২৭ (৪) ধারায় বলা হয়েছিল, পাঁচ বছর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যয়ভার তাদের নিজেদেরই বহন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা আইনের এ ধারাটি পরিবর্তনের দাবি জানাচ্ছে।
Tuesday, October 4, 2011
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহের সময় বাড়ানো হয়েছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশ পত্র সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।গত ৩০ সেপ্টেম্বর ছিলো প্রবেশ পত্র সংগ্রহের শেষ সময়। এ বিষয়ে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক জানান, বহু শিক্ষার্থী প্রবেশ পত্র সংগ্রহ করতে পারেনি। তাদের কথা বিবেচনা করেই এই সময় বৃদ্ধি। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, এ বছর ভর্তিচ্ছু প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী ইন্টারনেট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারেনি। সে জন্য জরুরি ভিত্তিতে এ এ সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।
Monday, October 3, 2011
সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকায়
রাজধানীর ঢাকায় শুরু হল আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (এসআইএস) কার্যক্রম।
অস্ট্রেলিয়ার নিউসাউথ ওয়েলসের কারিকুলাম ও শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন নিয়ে বারিধারায় প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামী সপ্তাহেই। ক্লাস শুরু হচ্ছে আগামী জানুয়ারিতে।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইনুল মৃধা এই স্কুলটি চালুর ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, অষ্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ শিক্ষকরাই প্রতিটি ক্লাস পরিচালনা করবেন। আর এই প্রতিষ্ঠানের ব্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেব থাকছেন চিত্র নায়িকা শাবনূর।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ রবার্ট জন থম্পসন, সিডনি ঢাকা জয়েন্ট ভেনচার প্রাইভেট লিমিটেডর চেয়ারম্যান প্রদীপ দাখাল।
মাইনুল মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকায় বসে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দিতেই সিডনি ঢাকা জয়েন্ট ভেনচার প্রাইভেট লিমিটিড এই স্কুল চালু করেছে। সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কিন্টারগার্ডেন, জুনিয়র স্কুল শাখা, সিনিয়র স্কুল শাখা থাকবে।
প্রতিটি শাখার দায়িত্বে থাকবেন অষ্ট্রেলিয়ান অভিজ্ঞ শিক্ষক। অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন আন্তর্জাতিক শিক্ষাবিদ রবার্ট জন থম্পসন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে লেভেল ১২ পর্যন্ত পড়ানো হবে, তবে আপাতত ২০১২ সালের জানুয়ারিতে চালু হচ্ছে গ্রেড ৬ পর্যন্ত। যেখানে প্রতিটি ক্লাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হবে মাত্র ১৫ জন করে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, শিক্ষার্থীদের পাঠদানের জন্য ক্লাসে থাকবে স্মার্ট বোর্ড। আধুনিকতম ইলেকট্রনিক বোর্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হবে। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ লেভেল ১১ শেষ করে শিক্ষার্থীরা নিউসাউথ ওয়েলসর ডিপ্লোমা নিতে পারবে। এখানে শিক্ষা সমাপ্তকারী সকল শিক্ষার্থী অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের সার্টিফিকেট পাবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ব্যাবস্থাপনা পরিচালক জানান, বাংলাদেশে পরিচালনার জন্য সরকারের অনুমোদন নেওয়া হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউসাউথ ওয়েলসের কারিকুলাম ও শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন নিয়ে বারিধারায় প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামী সপ্তাহেই। ক্লাস শুরু হচ্ছে আগামী জানুয়ারিতে।
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইনুল মৃধা এই স্কুলটি চালুর ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, অষ্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ শিক্ষকরাই প্রতিটি ক্লাস পরিচালনা করবেন। আর এই প্রতিষ্ঠানের ব্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেব থাকছেন চিত্র নায়িকা শাবনূর।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ রবার্ট জন থম্পসন, সিডনি ঢাকা জয়েন্ট ভেনচার প্রাইভেট লিমিটেডর চেয়ারম্যান প্রদীপ দাখাল।
মাইনুল মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ঢাকায় বসে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দিতেই সিডনি ঢাকা জয়েন্ট ভেনচার প্রাইভেট লিমিটিড এই স্কুল চালু করেছে। সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কিন্টারগার্ডেন, জুনিয়র স্কুল শাখা, সিনিয়র স্কুল শাখা থাকবে।
প্রতিটি শাখার দায়িত্বে থাকবেন অষ্ট্রেলিয়ান অভিজ্ঞ শিক্ষক। অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন আন্তর্জাতিক শিক্ষাবিদ রবার্ট জন থম্পসন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে লেভেল ১২ পর্যন্ত পড়ানো হবে, তবে আপাতত ২০১২ সালের জানুয়ারিতে চালু হচ্ছে গ্রেড ৬ পর্যন্ত। যেখানে প্রতিটি ক্লাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হবে মাত্র ১৫ জন করে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, শিক্ষার্থীদের পাঠদানের জন্য ক্লাসে থাকবে স্মার্ট বোর্ড। আধুনিকতম ইলেকট্রনিক বোর্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হবে। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ লেভেল ১১ শেষ করে শিক্ষার্থীরা নিউসাউথ ওয়েলসর ডিপ্লোমা নিতে পারবে। এখানে শিক্ষা সমাপ্তকারী সকল শিক্ষার্থী অষ্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের সার্টিফিকেট পাবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ব্যাবস্থাপনা পরিচালক জানান, বাংলাদেশে পরিচালনার জন্য সরকারের অনুমোদন নেওয়া হয়েছে।
একটি হল ফিরে পেল জগন্নাথের শিক্ষার্থীরা
পুরান ঢাকার মালিটোলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. হাবিবুর রহমান হল দীর্ঘ ২৫ বছর পর অবৈধ দখল থেকে মুক্ত হয়েছে।
সোমবার হলটি থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে সেটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ফিরিয়ে দেয় সরকার।
ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমিন ও কোতোয়ালী থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার রাজীব আল মাসুদ পুলিশ নিয়ে সকাল ১১টা থেকে টানা ৫ ঘণ্টা এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
অবৈধ দলখদাররা বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই ছাত্ররা ভবনটির প্রধান ফটকে 'ড. হাবিবুর রহমান হল, জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়' লেখা একটি ব্যানার টাঙিয়ে দেয়। এছাড়া ভবনটি বিভিন্ন স্থানে ওড়ানো হয় অর্ধশতাধিক লাল পতাকা।
বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "সরকারের সহযোগিতায় দীর্ঘ ২৫ বছর পর দখলদারদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়েছে। এজন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি হলের মধ্যে বেদখলে থাকা বাকি ১০টি হলের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রেও সরকার এভাবে সহযোগিতা দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মো. আল আমিন পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে সকাল ১১টার দিকে বংশাল থানার পেছনে মালিটোলায় ড. হাবিবুর রহমান হলে পৌঁছান। মিজানুর রহমানসহ ১৮ জন দখলদারকে হলটি ছেড়ে দিতে আধা ঘণ্টা সময় দেন তিনি।
এ সময় উচ্ছেদ ঠেকাতে আবুল হক নামের এক দখলদার তার আইনজীবীর মাধ্যমে কয়েকটি দলিল মেজিস্ট্রেটকে দেখান। তবে দলিল পরীক্ষার পর তা জাল বলে সনাক্ত করে মেজিস্ট্রেট বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই সবাইকে হল ত্যাগের নির্দেশে দেন। কিন্তু তারা এরপরও আপত্তি করলে পুলিশকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন মেজিস্ট্রেট।
নির্দেশ পেয়ে দাঙ্গা পুলিশ হলে ঢুকলে দখলদাররা তাদের মালপত্র নিয়ে বের হতে শুরু করেন। দুপুর ২টার দিকে ৩৫ নম্বর হোল্ডিংয়ের এক দখলদার আরেকটি দলিল নিয়ে মেজিস্ট্রেটকে দেখান এবং হলের দখল ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায়। কিন্তু পরীক্ষার পর সেটিও জাল বলে সনাক্ত করেন মেজিস্ট্রেট।
পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল উদ্ধার কমিটির আহ্বায়ক নুরুল মোমেন জায়গাটি মেজিস্ট্রেটের কাছ থেকে বুঝে নেন।
এছাড়া বিশ^বিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. শওকত জাহাঙ্গীর, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা, অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিনসহ জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা হলটি দখলমুক্ত করার সময় উপস্থিত ছিলেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরাও দিনভর উপস্থিত থেকে এ উচ্ছেদ প্রক্রিয়াকে সমর্থন যোগান।
বিশ^বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আকন্দ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "হলটি দখলমুক্ত করে বিশ^বিদ্যালয়কে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীকে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।"
নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আরও দেড় বছর আগে হলটি দখলমুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু দখলদাররা উচ্চ আদালতে মামলা করে তিন মাসের স্থগিতাদেশ নেয়। পরে আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেয়। সর্বশেষ জলা প্রশাসন ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ দখলদারদের জায়গা ছেড়ে দিতে নোটিশ দেয়। এর প্রেক্ষিতে তাদের উচ্ছেদ করা হলো।"
উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ লোকমান হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ২৫ বছর আগে এখানে জগন্নাথ কলেজের ছাত্রদের থাকতে দেখেছেন তিনি। ছাত্রদের মারধর করে নামিয়ে দেওয়ার পর কয়েক বছর জায়গাটি খালি ছিল। কিন্তু ১৯৯০ সালে একটি চক্র জায়গাটি কিনে নেওয়ার দাবি তুলে হল দখল করে নেয়।
বিভিন্ন সময়ে সেখানে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চলতো বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সোমবার হলটি থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে সেটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ফিরিয়ে দেয় সরকার।
ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমিন ও কোতোয়ালী থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার রাজীব আল মাসুদ পুলিশ নিয়ে সকাল ১১টা থেকে টানা ৫ ঘণ্টা এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
অবৈধ দলখদাররা বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই ছাত্ররা ভবনটির প্রধান ফটকে 'ড. হাবিবুর রহমান হল, জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়' লেখা একটি ব্যানার টাঙিয়ে দেয়। এছাড়া ভবনটি বিভিন্ন স্থানে ওড়ানো হয় অর্ধশতাধিক লাল পতাকা।
বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "সরকারের সহযোগিতায় দীর্ঘ ২৫ বছর পর দখলদারদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়েছে। এজন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি হলের মধ্যে বেদখলে থাকা বাকি ১০টি হলের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রেও সরকার এভাবে সহযোগিতা দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মো. আল আমিন পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে সকাল ১১টার দিকে বংশাল থানার পেছনে মালিটোলায় ড. হাবিবুর রহমান হলে পৌঁছান। মিজানুর রহমানসহ ১৮ জন দখলদারকে হলটি ছেড়ে দিতে আধা ঘণ্টা সময় দেন তিনি।
এ সময় উচ্ছেদ ঠেকাতে আবুল হক নামের এক দখলদার তার আইনজীবীর মাধ্যমে কয়েকটি দলিল মেজিস্ট্রেটকে দেখান। তবে দলিল পরীক্ষার পর তা জাল বলে সনাক্ত করে মেজিস্ট্রেট বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যেই সবাইকে হল ত্যাগের নির্দেশে দেন। কিন্তু তারা এরপরও আপত্তি করলে পুলিশকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন মেজিস্ট্রেট।
নির্দেশ পেয়ে দাঙ্গা পুলিশ হলে ঢুকলে দখলদাররা তাদের মালপত্র নিয়ে বের হতে শুরু করেন। দুপুর ২টার দিকে ৩৫ নম্বর হোল্ডিংয়ের এক দখলদার আরেকটি দলিল নিয়ে মেজিস্ট্রেটকে দেখান এবং হলের দখল ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায়। কিন্তু পরীক্ষার পর সেটিও জাল বলে সনাক্ত করেন মেজিস্ট্রেট।
পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সব অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল উদ্ধার কমিটির আহ্বায়ক নুরুল মোমেন জায়গাটি মেজিস্ট্রেটের কাছ থেকে বুঝে নেন।
এছাড়া বিশ^বিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. শওকত জাহাঙ্গীর, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা, অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিনসহ জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা হলটি দখলমুক্ত করার সময় উপস্থিত ছিলেন। সাধারণ শিক্ষার্থীরাও দিনভর উপস্থিত থেকে এ উচ্ছেদ প্রক্রিয়াকে সমর্থন যোগান।
বিশ^বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম আকন্দ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "হলটি দখলমুক্ত করে বিশ^বিদ্যালয়কে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীকে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ।"
নির্বাহী মেজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "আরও দেড় বছর আগে হলটি দখলমুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু দখলদাররা উচ্চ আদালতে মামলা করে তিন মাসের স্থগিতাদেশ নেয়। পরে আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেয়। সর্বশেষ জলা প্রশাসন ৭ দিনের মধ্যে অবৈধ দখলদারদের জায়গা ছেড়ে দিতে নোটিশ দেয়। এর প্রেক্ষিতে তাদের উচ্ছেদ করা হলো।"
উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ লোকমান হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ২৫ বছর আগে এখানে জগন্নাথ কলেজের ছাত্রদের থাকতে দেখেছেন তিনি। ছাত্রদের মারধর করে নামিয়ে দেওয়ার পর কয়েক বছর জায়গাটি খালি ছিল। কিন্তু ১৯৯০ সালে একটি চক্র জায়গাটি কিনে নেওয়ার দাবি তুলে হল দখল করে নেয়।
বিভিন্ন সময়ে সেখানে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চলতো বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীদের নিয়ে শুরু হচ্ছে ‘মিস ইউনিভার্সিটি’
দেশের সকল সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে প্রতিযোগিতা ‘মিস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ২০১১’ শুরু হচ্ছে। দেশের ৭টি বিভাগীয় শহরে অডিশন রাউন্ডের মাধ্যমে চুড়ান্ত পর্বের জন্য প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে। রিয়েলিটিধর্মী অনুষ্ঠানটির আয়োজন করেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কিংবদন্তী মিডিয়া। এর মিডিয়া পার্টনার হয়েছে একুশে টেলিভিশন এবং রেডিও পার্টনার রেডিও টুডে।কিংবদন্তী মিডিয়ার বরাতে জানা গেছে, আগামী ৮ ও ৯ অক্টোবর রাজশাহীর জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে, ১০ ও ১১ অক্টোবর খুলনার টাইগার গার্ডেনে, ১২ অক্টোবর বরিশাল টাউন হলে, ১৯ ও ২০ অক্টোবর চট্টগ্রামের শিল্পকলা একাডেমীতে, ২১ অক্টোবর সিলেট শিল্পকলা একাডেমীতে এবং ৩০ ও ৩১ অক্টোবর এবং ১ নভেম্বর ঢাকার ডিএফপি’তে প্রতিযোগিতাটির প্রাথমিক বাছাই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। রংপুর বিভাগের প্রতিযোগীরা রাজশাহীতে গিয়ে প্রতিযোগিতার বাছাই পর্বে অংশ নিতে পারবেন।
জানা গেছে, এর আগে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার জন্য নাম নিবন্ধন করা হয়েছে। পাশাপাশি অডিশনের দিন সরাসরি রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। সে সময় সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় পত্রের ফটোকপি অথবা শিক্ষার্থীর প্রমাণপত্র, দুই কপি থ্রী-আর সাইজের রঙ্গীন ছবি এবং অভিভাবকের সম্মতিপত্র সঙ্গে করে আনতে হবে।
নভেম্বরের মাঝামাঝিতে এই রিয়েলিটি শো শুরু করবে ইটিভি।
প্রতিযোগিতায় প্রথম সেরা বিজয়ী মিস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ পুরস্কার হিসেবে পাবেন ঢাকায় ৩ কাঠার ১টি প্লট, ১টি নতুন গাড়ি, নগদ ৫ লক্ষ টাকা এবং দেশের প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডার হওয়ার সুযোগসহ আরো অনেক উপহার। সেরা দ্বিতীয় রানার আপ ২ জনসহ এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরির সেরা প্রতিযোগীরা পাবেন যথাক্রমে নগদ ২ লক্ষ ও ১ লক্ষ টাকাসহ অন্যান্য পুরষ্কার।
অনুষ্ঠানটির জন্য এরই মধ্যে তৈরি করা হয়েছে একটি শিরোনাম সংগীত। এতে কন্ঠ দিয়েছেন ফাহমিদা নবী ও ন্যান্সি। ‘স্বপ্ন দেখা শুরু হলো, জীবনেরই কথা বলো’ গানটি লিখেছেন প্রদীপ সাহা আর সুর করেছেন রাজেশ।
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
জানা গেছে, এর আগে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার জন্য নাম নিবন্ধন করা হয়েছে। পাশাপাশি অডিশনের দিন সরাসরি রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। সে সময় সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় পত্রের ফটোকপি অথবা শিক্ষার্থীর প্রমাণপত্র, দুই কপি থ্রী-আর সাইজের রঙ্গীন ছবি এবং অভিভাবকের সম্মতিপত্র সঙ্গে করে আনতে হবে।
নভেম্বরের মাঝামাঝিতে এই রিয়েলিটি শো শুরু করবে ইটিভি।
প্রতিযোগিতায় প্রথম সেরা বিজয়ী মিস ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ পুরস্কার হিসেবে পাবেন ঢাকায় ৩ কাঠার ১টি প্লট, ১টি নতুন গাড়ি, নগদ ৫ লক্ষ টাকা এবং দেশের প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডার হওয়ার সুযোগসহ আরো অনেক উপহার। সেরা দ্বিতীয় রানার আপ ২ জনসহ এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরির সেরা প্রতিযোগীরা পাবেন যথাক্রমে নগদ ২ লক্ষ ও ১ লক্ষ টাকাসহ অন্যান্য পুরষ্কার।
অনুষ্ঠানটির জন্য এরই মধ্যে তৈরি করা হয়েছে একটি শিরোনাম সংগীত। এতে কন্ঠ দিয়েছেন ফাহমিদা নবী ও ন্যান্সি। ‘স্বপ্ন দেখা শুরু হলো, জীবনেরই কথা বলো’ গানটি লিখেছেন প্রদীপ সাহা আর সুর করেছেন রাজেশ।
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
Sunday, October 2, 2011
কম্পিউটার হ্যাং হওয়া রোধে
খুব গুরত্বপূর্ন একটি কাজ করতে যাচ্ছেন!অনেক কষ্টে টেনেটুনে খাটা খাটুনি করে একটা প্রেজেন্টেশন দাড় করালেন! অমনি কম্পিউটার হ্যাং হয়ে গেল!
হলো যে হলোই!সাথে আপনার মাথাটাও! অনেকে চেপেচুপে শেষে যখন সব উইন্ডোজ ক্লোজ করলেন!ততক্ষণে আপনার প্রেজেন্টেশনের সলীল সমাধি রচিত হয়েছে।
এটি খুব কমন এবং ভয়ানক একটি ঝামেলা!কাজ করেও শান্তি পাওয়া যায় না।আমাদের আজকের আয়োজনে কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার কারণগুলো আলোচনা করা হলো-
• কম্পিউটার RAM পরিমাণ কম হলেঃ- আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন সেই কাজটা সম্পন্ন হয় কম্পিউটার RAM অঞ্চলে। আর এই RAM’র পরিমাণ কম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না। এবং কম্পিউটারে হ্যাং ধরে।
• কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ- কম্পিউটারের কাজ করার পরিমাণ নির্ণয় করে কম্পিউটারের প্রসেসর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।
• কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর সংযোগ ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর সংযোগ সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
• অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ- এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার সংযোগ অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা থাকলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
• কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ- সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রায়ই হ্যাং হয়।

• প্রসেসরের সংযোগ ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের প্রসেসরের সংযোগ ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে।এমনকি এর জন্য।কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পরেও ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে প্রসেসর।
• অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলেঃ- অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল কেটে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
• হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ- কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারণ কম RAM ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
• কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ- এই বিষয়ে আমি এই পোষ্ট এ বলেছিলাম। কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
• অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ- হ্যাঁ এটার কারণে সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। মনে করেন আপনার কম্পিউটার RAM এর পরিমাণ ১২৮ কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে RAM হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটার RAM ফুল হয়ে যাবে।
• হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেম চালালেঃ- আপনার কম্পিউটার RAM যদি কম হয় কিন্তু আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেম চালান তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে থাকে।কেননা তখন RAM সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায়।
• কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করলেঃ- হ্যা আমরা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের আশায় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় কম্পিউটারের মানের কথা না ভেবেই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি যার কারণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
হলো যে হলোই!সাথে আপনার মাথাটাও! অনেকে চেপেচুপে শেষে যখন সব উইন্ডোজ ক্লোজ করলেন!ততক্ষণে আপনার প্রেজেন্টেশনের সলীল সমাধি রচিত হয়েছে।
এটি খুব কমন এবং ভয়ানক একটি ঝামেলা!কাজ করেও শান্তি পাওয়া যায় না।আমাদের আজকের আয়োজনে কম্পিউটার হ্যাং হওয়ার কারণগুলো আলোচনা করা হলো-
• কম্পিউটার RAM পরিমাণ কম হলেঃ- আমরা যখন কোনো কাজ করি তখন সেই কাজটা সম্পন্ন হয় কম্পিউটার RAM অঞ্চলে। আর এই RAM’র পরিমাণ কম হলে কম্পিউটার ঠিকমত কাজ করতে পারে না। এবং কম্পিউটারে হ্যাং ধরে।
• কম্পিউটারের প্রসেসরের মান ভাল না হলেঃ- কম্পিউটারের কাজ করার পরিমাণ নির্ণয় করে কম্পিউটারের প্রসেসর। আর প্রসেসরের মান ভাল না হলে কম্পিউটার হ্যাং হওয়াটাই স্বাভাবিক।
• কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর সংযোগ ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের হার্ডডিক্স এর সংযোগ সঠিক না হলে হঠাৎ কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
• অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলেঃ- এছাড়া অন্য কোনো হার্ডওয়্যার সংযোগ অথবা হার্ডওয়্যারে সমস্যা থাকলে কম্পিউটার হ্যাং হতে পারে।
• কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেঃ- সাধারণত এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী হ্যাং হয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রায়ই হ্যাং হয়।

• প্রসেসরের সংযোগ ঠিকমত না হলেঃ- কম্পিউটারের প্রসেসরের সংযোগ ঠিকমত না হলে কম্পিউটার হঠাৎ করে হ্যাং হতে পারে।এমনকি এর জন্য।কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পরেও ঠিক নাও হতে পারে। কেননা কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে প্রসেসর।
• অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলেঃ- অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি বলতে কোনো সিস্টেম ফাইল কেটে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
• হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন সফটওয়্যার ব্যাবহার করলেঃ- কম্পিউটার গেইম এর পাশাপাশি কিছু সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো খুব উচ্চ গ্রাফিক্স সম্পন্ন। যা সাধারণ কম RAM ও কম প্রসেসরের ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটারে চালনা করলে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
• কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলেঃ- এই বিষয়ে আমি এই পোষ্ট এ বলেছিলাম। কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলে ঐ সব ফাইল নিয়ে কাজ করতে কম্পিউটারের অনেক বেশী সময় লাগে। যার করণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
• অনেক প্রোগ্রাম একসাথে চালু করলেঃ- হ্যাঁ এটার কারণে সবচেয়ে বেশী কম্পিউটার হ্যাং হয়। মনে করেন আপনার কম্পিউটার RAM এর পরিমাণ ১২৮ কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে RAM হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা তখন কম্পিউটার RAM ফুল হয়ে যাবে।
• হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেম চালালেঃ- আপনার কম্পিউটার RAM যদি কম হয় কিন্তু আপনি যদি হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেম চালান তাহলে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে থাকে।কেননা তখন RAM সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায়।
• কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করলেঃ- হ্যা আমরা ভাইরাস হতে মুক্তি লাভের আশায় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু অনেক সময় কম্পিউটারের মানের কথা না ভেবেই উচ্চ ক্ষমতা ও উচ্চ মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে থাকি যার কারণে কম্পিউটার হ্যাং হয়।
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
চুয়েটে ২টি নতুন অনুষদ চালু
দুইটি নতুন অনুষদ চালু হলো চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ । এর আগে মাত্র তিনটি অনুষদ ছিল নামকরা এই প্রতিষ্ঠানে। এ নিয়ে মোট ৫টি অনুষদ হল চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ। নতুন অনুষদ দুটি হলো: সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। এর আগের তিনটি অনুষদ হল ইলেকট্রিক্যাল এন্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার এন্ড প্ল্যানিং এবং ইঞ্জিনিয়ারিং। গত ১২ জুলাই ২০১১ তারিখে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ৬৮তম সভার সুপারিশ এবং ২২ জুলাই ২০১১ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ৬৫ তম সভার অনুমোদনের প্রেক্ষিতে চুয়েটের এসব অনুষদ গঠন করা হয়। অনুষদসমূহের কার্যক্রম রোববার ২ অক্টোবর ২০১১ তারিখ থেকে কার্যকর শুরু হয়েছে।
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
সুত্রঃ হ্যালো টুডে ডট কম
Saturday, October 1, 2011
শিক্ষকের মারে অচেতন
রাজধানীর গণভবন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকের মারধরে এক ছাত্রের অচেতন হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে স্কুল ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। আহত মো. সাব্বির হোসেন (১৫) ওই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র।
সাব্বিরের সহপাঠী এমদাদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "পরীক্ষার হলে দুষ্টুমি করার জন্য ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক রফিকুল ইসলাম সাব্বিরের চুলের মুঠি ধরে কিলঘুষি মারলে সে অচেতন হয়ে যায়।"
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফৌজিয়া আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, "সকালে কৃষি শিক্ষা পরীক্ষা ছিলো। প্রশ্ন কমন না পড়ায় ছাত্ররা হৈ চৈ শুরু করে দেয়। আমি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি।"
তবে সাব্বিরকে মারার কথা তখন ফৌজিয়া আহমেদ জানতেন না জানিয়ে বলেন, "তখন শিক্ষকের মারার কথা আমাকে কেউ বলেনি। কিন্তু এখন হাসপাতালে ছাত্ররা বলছে রফিকুল ইসলাম স্যার সাব্বিরকে চুলে ধরে কিলঘুষি মেরেছে।"
তিনি জানান, সাব্বিরকে প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এবং সেখান থেকে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বর্তমানে সাব্বিরের শারীরিক অবস্থা ভালো বলে জানান তিনি।
এদিকে রফিকুল ইসলামকে শেরেবাংলা নগর থানার নেওয়া হয়েছে।
শেরেবাংলা নগর থানার ওসি জিয়াউজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, স্কুলে ছাত্ররা হৈ হুল্লোর করছে এ কারণে রফিকুল ইসলামের নিরপত্তার কথার বিবেচনা করে তাকে থানায় আনা হয়েছে।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন না করতে সরকারি আদেশ থাকলেও স¤প্রতি এ ধরনের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে স্কুল ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। আহত মো. সাব্বির হোসেন (১৫) ওই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র।
সাব্বিরের সহপাঠী এমদাদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "পরীক্ষার হলে দুষ্টুমি করার জন্য ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক রফিকুল ইসলাম সাব্বিরের চুলের মুঠি ধরে কিলঘুষি মারলে সে অচেতন হয়ে যায়।"
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফৌজিয়া আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, "সকালে কৃষি শিক্ষা পরীক্ষা ছিলো। প্রশ্ন কমন না পড়ায় ছাত্ররা হৈ চৈ শুরু করে দেয়। আমি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি।"
তবে সাব্বিরকে মারার কথা তখন ফৌজিয়া আহমেদ জানতেন না জানিয়ে বলেন, "তখন শিক্ষকের মারার কথা আমাকে কেউ বলেনি। কিন্তু এখন হাসপাতালে ছাত্ররা বলছে রফিকুল ইসলাম স্যার সাব্বিরকে চুলে ধরে কিলঘুষি মেরেছে।"
তিনি জানান, সাব্বিরকে প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এবং সেখান থেকে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বর্তমানে সাব্বিরের শারীরিক অবস্থা ভালো বলে জানান তিনি।
এদিকে রফিকুল ইসলামকে শেরেবাংলা নগর থানার নেওয়া হয়েছে।
শেরেবাংলা নগর থানার ওসি জিয়াউজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, স্কুলে ছাত্ররা হৈ হুল্লোর করছে এ কারণে রফিকুল ইসলামের নিরপত্তার কথার বিবেচনা করে তাকে থানায় আনা হয়েছে।
বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন না করতে সরকারি আদেশ থাকলেও স¤প্রতি এ ধরনের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে।
শিক্ষামন্ত্রী দিলেন দশম শ্রেনীর পরীক্ষা!
‘শিক্ষার কোনো বয়স নেই’, এ প্রচলিত কথাটির প্রমান এবার দিলেন স্বয়ং একজন শিক্ষামন্ত্রী । ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পদুচেরি রাজ্যে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী হয়ে তিনি বসলেন দশম শ্রেণীর সাপ্লিমেন্ট পরীক্ষায়।এক বিরল ঘটনার জন্মদিলেন পি এম এল কল্যাণসুন্দরম সাধারণ ছাত্রদের সঙ্গে পরীক্ষায় বসে।খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার। জানা যায়, পি এম এল সুন্দরমের বয়স এখন ৩৪। ১৯৯১ সালে দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানে ফেল করে পড়ালেখায় ইতি টানেন । এরপর বড় ভাইয়ের ব্যবসায় সহযোগিতা করতেন।১০ বছর পর শুরু করেন রাজনীতি । আর ২০০৬ সালে রাজ্যসভার নির্বাচনে বিজেপির টিকিট পেয়ে বিজয়ী। অতঃপর হয়ে যান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। গত বৃহস্পতিবার তিনদিভানাম শহরের একটি বেসরকারি স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগের হয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। তিনি জানান, স্কুল পাস করে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে চান। আরও জানান, তার কয়েকজন বন্ধুর সহযোগিতায় পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন তিনি এবং বৃহস্পতিবার বিজ্ঞান পরীক্ষা দিয়েছেন। তবে জরুরি সভা থাকায় শুক্রবারের সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন নি তিনি। তিনি বলেন, বিজ্ঞান পরীক্ষা ভালোই দিয়েছেন। এ বিষয়ে ৬০ নম্বরের বেশি পাবেন বলে তিনি আশাবাদী। কল্যাণসুন্দরম শিক্ষামন্ত্রী হওয়ার পর ২০১১-১২ সেশনে তিনি মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ওপেন ইউনিভার্সিটি ব্যবস্থায় বিএ (ইতিহাস) ক্লাসে ভর্তি হন। অনেকে তাকে ডিগ্রি কেনার জন্য বলেছিলেনও।বটে তবে তিনি যথাযথ উপায়ে আমাকে ডিগ্রি অর্জন করতেই আগ্রহী বেশী । তিনদিভানামের জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা সি শানমুগাম বলেন, বৃহস্পতিবার তিনি বিজ্ঞান পরীক্ষা দিয়েছেন, তবে শুক্রবার সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নেননি। পরে জানতে পারেন যে তিনি পদুচেরির স্বয়ং একজন মন্ত্রী।
২০ অক্টোবর থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী পরীক্ষা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২০ অক্টোবর ২০১১ বৃহষ্পতিবার থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পরীক্ষার বিস্তারিত সময়সূচী সংশ্লিষ্ট কলেজ এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.edu.bd থেকে পাওয়া যাবে যাবে। শুক্রবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনসংযোগ ও প্রকাশন দফতরের মোঃ ফয়জুল করিম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। এ বছর প্রায় ৪ লক্ষ ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। বলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য সুত্রে জানা গেছে।
সুত্রঃ হ্যালো - টুডে ডট কম
Subscribe to:
Posts (Atom)